সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত - সৌদি আরবের কোম্পানি নাম

ইউরোপ কান্ট্রিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার সহজ নিয়মসৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন সর্বনিম্ন ৪৮ হাজার থেকে ৮০ হাজার ও ১ লাখ মতো হয়ে থাকে। সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত তথ্য জানাব এবং সৌদি আরবের কোম্পানির নাম অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন।  আর আপনিযদি সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত শেষ সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতেই আছেন।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত

পোস্টস সূচিপত্রঅনেকেই আরও জানতে চেয়ে থাকেন সৌদি আরবের কোম্পানি নাম কি কি সে সম্পর্কে ধৈর্য সহকারে পড়তে থাকুন এই সমস্ত বিষয়ের সমস্ত তথ্য পেয়ে যাবেন আশা করছি ।

 উপস্থাপনা । সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত ।  সৌদি আরবের কোম্পানি নাম

প্রিয় পাঠক, আজকে যদি আপনি পুরো আর্টিকেলটি পড়ে সম্পূর্ণ করে থাকেন তাহলে আশা করছি সৌদি আরবের কোম্পানির ভিসার বেতন কত এবং সৌদি আরবের কোম্পানির নাম সহ সৌদি আরবে কোন কোম্পানিতে ভিসা লাগালে বেশি বেতন পাবেন এবং সৌদি আরবের ভিসা সংক্রান্ত অনেক তথ্য জানতে পারবেন।


সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত সে সমস্ত তথ্য দিয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে। আশা করছি আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন সৌদি আরবের কোম্পানির নাম এর তালিকা গুলো দেখে, সৌদি আরবের কোম্পানি সংক্রান্ত বিশেষ কিছু তথ্য পেয়ে যাবেন।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত

আপনারা যারা সৌদি আরব কোম্পানি ভিসা যাবেন তারা অনেকে অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকেন যে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত টাকা দেয় এ সম্পর্কে। বর্তমানে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কাজের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।তবে সৌদি আরব কোম্পানি বিষয় নির্দিষ্ট কিছু বেতন পাওয়া যায় সে বিষয় সম্পর্কে আজকে আমরা জানবো।

আরো পড়ুনঃ পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে জেনে নিন

সৌদি আরব আপনি কোন কোম্পানির ভিসার মাধ্যমে সৌদি আরব যাচ্ছেন তার ওপর নির্ধারণ করে বেতন মূল্যায়ন করা হয়।তবে সৌদি আরব কম্পানি ভিসার বেতন সর্বনিম্ন ৪৮ হাজার থেকে ৮০ হাজার ও ১ লাখ মতো হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম সম্পর্কে জানুন

এছাড়াও বর্তমানে সৌদি আরবের কোম্পানিতে কাজ ভেদে একজন শ্রমিকের বেতন আনুমানিক প্রায় ৮০০ থেকে ১৫০০ রিয়াল দেওয়া হয়।এছাড়া সৌদি আরবের বেশিরভাগ কোম্পানি আলাদা আলাদা সুযোগ সুবিধা রয়েছে।যেমন আকামা খরচ থাকা খাওয়ার খরচ দেশে আসা-যাওয়ার বিমান টিকিট ইত্যাদি খরচ সহ।কোম্পানি বিভিন্ন ধরনের খরচ বহন করেন।

তাছাড়া সৌদি আরবে আপনি যদি ড্রাইভিং ভিসায়, লেবার ভিসা, সুপারমার্কেট ভিসায় যান তাহলে বেতন পাবেন আপনি সৌদি আরবে।

  • ড্রাইভিং ভিসা বেতন ২০০০ থেকে ৫ হাজার রিয়াল পর্যন্ত।
  • সুপারমার্কের ভিসার বেতন ১২০০ থেকে ১৪০০ রিয়াল পর্যন্ত।
  • লেবার ভিসার বেতন 800 থেকে 3000 রিয়াল পর্যন্ত 

আশা করছি আপনি সৌদি আরব কোম্পানির ভিসার বেতন কত এ বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।

সৌদি আরবের কোম্পানি নাম

বর্তমানে সৌদি আরবে অনেক গুলো কোম্পানি রয়েছে এর পাশাপাশি সৌদি আরবের কোম্পানি নাম নতুন করে সৌদি আরবে যুক্ত হচ্ছে আরো বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি। আর এই কোম্পানিগুলোতে প্রতিনিয়ত অনেক শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে। সাথে সৌদি আরবের কোম্পানিগুলোতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা।

আরো পড়ুনঃ সহজে পাসপোর্ট করার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন

যেমন থাকা খাওয়া ফ্রি সহ আরো বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করা যায়। কারণ সৌদি আরবে অনেক উন্নত মানের কোম্পানী রয়েছে। এ কোম্পানিগুলোতে আপনি চাকরি করলে অনেক টাকা বেতনে চাকরি করতে পারবেন।তাই চলুন দেখে নেওয়া যাক সৌদি আরবের কোম্পানির নাম গুলো।

  • Saudi electric company ( SEC).
  • Saudi Chemical company.
  • National commercial bank (NCB) .
  • Al Hokair group .
  • Al Babtain Group.
  • Saudi ceramics company. 
  • Saudi Cable Company .
  • Saudi telecom company (STC).
  • Saudi dairy and food east of company (sadaf co).
  • medical appliances Corporation (SPIMACO).
  • Saudi electricity company (SEC).
  • Saudi food Industries company (sfic).
  • Saudi cement company. 
  • Saudi investment group. 
  • Saudi Arabian fertilizer company( SAFCO).
  • Saudi basic industries corporation (SABIC).
  • Taiba investment company .
  • United electronics company .
  • Jabal Omar development company .
  • sabik agri nutrients company .
  • Saudi steel pipe company. 
  • Saudi real estate company ( Al Akaria).
  • Saudi Research and marketing group (SRMG).
  • Saudi Yanbu petrol chemical company( YANPET).
  • Al-Yamaha cement company .
  • Saudi industrial service company( SISCO).
  • Al-Tekyeen Group. 
  • Al- watania Poultry. 
  • Al-Zamil group .
  • Saudi Bin Laden group. 
  • Saudi national gas company ( NGC).
  • Dar Al Arkan Real Estate Development company.
  • Fawaz al -Hokair group. 
  • Saudi Research and marketing group.
  • Kingdom holding company. 
  • Saudi Industrial Investment group( SIIG).
  • Jarir Marketing Company .
  • Al- Yusr industrial group. 

উপরোক্ত এ সমস্ত কোম্পানিগুলো তো কোন ব্যক্তি যদি কাজের সুযোগ পায় তাহলে এখানে ভালো টাকা ইনকাম করা যায় এবং বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়

সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা

বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর সৌদি আরব লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষ সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা তে কাজের জন্য যায়। তবে সৌদি আরবের নিজের কাজের দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে অনেকেই তাদের পছন্দের কাজটি বেছে নেই।বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা বেছে নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করছেন।কেননা বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন ধরনের ক্লিনার কোম্পানি ক্লিনার ভিসা শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।

সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের সহজ পদ্ধতি জেনে নিন

আপনিও চাইলে সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা আবেদন করে তুই উনার ভিসায় সৌদি আরব যেতে পারবেন।কারণ সৌদি আরব অন্যান্য ভিসার তুলনায় ক্লিনার ভিসার খরচ কম লাগে।এছাড়া বাংলাদেশের বিভিন্ন এজেন্সি রয়েছে যারা বিভিন্ন কোম্পানিতে অল্প টাকার বিনিময়ে সৌদি আরব ক্লিনার ভিসায় যেতে পারে।

সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা দাম

সৌদি আরবে প্রতিবছর ক্লিনার ভিসা, ইলেকট্রিক ভিসা, ড্রাইভিং ভিসা, কন্সট্রাকশন কাজের ভিসায় নিয়োগ দিয়ে থাকে।আর এই নিয়োগের মাধ্যমে আপনি যদি সৌদি আরব ক্লিনার ভিসায় সরকারি ভাবে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ ২ থেকে তিন লক্ষ টাকা হতে পারে।আর আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনার খরচ হবে ০৪ লক্ষ থেকে ০৫ লক্ষ টাকা।

এছাড়া বাংলাদেশের কম বেশি অনেক মানুষ দালালের মাধ্যমে সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা করে থাকেন।তবে দালালের মাধ্যমে বা কোন কোম্পানি এজেন্সির মাধ্যমে সৌদি আরব ভিসা করতে অনেক টাকা খরচ হবে।তাই যত সম্ভব চেষ্টা করতে হবে সরকারিভাবে সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা পাওয়ার জন্য।এবং সৌদি আরব যদি আপনার বিশ্বস্ত কোন লোক থাকে তাহলে আপনি কম খরচেই সৌদি আরব আসতে পারবেন।

সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা বেতন কত ২০২৪

কাজের জন্য আপনি যদি সৌদি আরব ক্লিনার ভিসায় যেতে চান তাহলে আপনাকে জানতে হবে সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা বেতন কত টাকা দেওয়া হয়।যেহেতু সৌদি আরব লিনার ভিসা পাওয়ার জন্য কোন ধরনের দক্ষতা এবং পূর্ব অভিজ্ঞতার  প্রয়োজন হয় না। যার কারণে অধিকাংশ মানুষ সৌদি আরব ক্লিনার ভিসার জন্য আবেদন করে থাকে।বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশগুলো থেকে সৌদি আরব ক্লিনার ভিসার নিয়োগ দিয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ বৈজ্ঞানিক উপায়ে লম্বা হওয়ার সহজ উপায় জেনে নিন

সৌদি আরব ক্লিনার ভিসার জন্য কাজের আগ্রহ অনেক ব্যক্তির রয়েছে।কিন্তু তুলনামূলকভাবে সৌদি আরব লিনার ভিসার বেতন অনেক কম।সৌদি আরব লিনার ভিসার বেতন আনুমানিক ৬০০ থেকে ১৫০০ রিয়াল হয়ে থাকে।তবে আপনি যদি ক্লিনার ভিসার জন্য ভালো জায়গায় বা ভালো কোম্পানিতে কাজের সুযোগ পেয়ে থাকেন তবে আপনি বেতন তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি পাবেন।

অর্থাৎ সৌদি আরব ক্লিনার ভিসা বেতন সর্বনিম্ন ৩০০০০ থেকে ৪৫০০০ টাকা।এছাড়াও আপনি যদি সৌদি আরব কোন কোম্পানিতে ভালো কাজের সুযোগ পান cleaner হিসেবে সেক্ষেত্রে আপনি বেতন ৬০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

সৌদি আরব মসজিদ ক্লিনার কোম্পানি

সৌদি আরব মসজিদ ক্লিনার কোম্পানি ম্যানকম ক্লিনার ভিসা হিসেবে কাজ করে থাকে। ম্যান কম ক্লিনার ভিসা কোম্পানি দুইটি ভাবে ভিসা দিয়ে থাকে।আউটডোর ক্লিনার ভিসা এবং ইনডোর ক্লিনার ভিসা।

সৌদি আরব মসজিদ ক্লিনার কোম্পানি

  • ইনডোর ক্লিনার ভিসা: ইনডোর ক্লিনার ভিসা বেতন হবে 1200 রিয়াল।ইনডোর ক্লিনার ভিসায় কাজ করতে হয় ৮ থেকে ১০ ঘন্টা।
  • আউটডোর ক্লিনার ভিসা: আউটডোর ক্লিনার ভিসা বেতন হবে ১৫০০ থেকে ১৬০০ রিয়াল।আউটডোর ক্লিনার ভিসা ৯ থেকে ১০ ঘন্টা।
  • ইনডোর ক্লিনার এবং আউটডোর ক্লিনার ডিউটি হবে মসজিদ ক্লিনার কাজ,পান্ডা মার্কেট, লুলু মার্কেট, নাখেল মল,আরামিক্স, পং পং এ সকল প্লাটফর্ম গুলোতে ইনডোর এবং আউটড ডিউটি হবে।

ম্যান কম কোম্পানি সৌদি আরবের একটি জনপ্রিয় কোম্পানি।ম্যান কম কোম্পানিতে দুই বছরের চুক্তিনামা থাকে দুই বছর পর নবায়ন করতে হবে।ম্যান কম কোম্পানি একিরেসন এবং ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি বহন করে থাকে।ম্যান কম কোম্পানি যাওয়া আসা টিকিট বহন করে থাকে তবে এখানে সুযোগ পাওয়ার জন্য কিছু যোগ্যতা রয়েছে যেগুলো আপনার থাকতে হবে।

এছাড়া সৌদি আরব মসজিদ ক্লিনার ভিসা কোম্পানি রয়েছে এহসান" এহেসান কম্পানি মাধ্যমে আপনি যদি সৌদি আরব মসজিদ ক্লিনার ভিসায় যেতে পারেন তবে আপনি সেখানে ১২০০ থেকে ১৫০০ রিয়াল ইনকাম করতে পারবেন।

সৌদি আরব সুপার মার্কেট ভিসা

বর্তমানে সৌদি আরব বিভিন্ন ধরনের কাজের ভিসা পাওয়া যায় তার মধ্যে কমবেশি সকলের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরব সুপার মার্কেট ভিসা। বাংলাদেশের অনেক নাগরিক সুপারমার্কেট ভিসা ইতিমধ্যে সৌদি আরব কাজ করছে।

আবার প্রতিবছর সুপার মার্কেট ভিসাই নিয়োগ দেওয়া হয়।আপনারা যারা নতুন করে অনেকেই এই ভিসায় যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন তাহলে জানতে হবে সৌদি আরব সুপারমার্কেট ভিসায় কিভাবে যাবেন কি ধরনের কাজ বেতন কত কিভাবে এই ভিসা পাওয়া যায় ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ ঘরোয়া উপায়ে মুখের দুর্গন্ধ দূর করার নিয়ম জানুন

তাই আজকের পোষ্টের সৌদি আরব সুপার মার্কেট ভিসা সম্পর্কে আপনাদের সামনে আলোচনা করা হলো।সৌদি আরব সুপারমার্কেট ভিসা যে সকল কাজ করতে হবে তা হল এটি সুপার শপ এর বিভিন্ন ধরনের কাজ থাকে যেমন সেলসম্যান, হেল্প, বয়, ক্লিনার, অ্যাবেঞ্জমেন্ট,টাক আনলোড,  হিসাব নিকাশ ইত্যাদি বিভিন্ন কাজ পাওয়া যায়।

সৌদি আরবের বিভিন্ন ধরনের সুপারমার্কেট রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো তিনটি সুপার শপ।

  • হাইপার মার্কেট 
  • পান্ডা হাইপার সুপারমার্কেট 
  • গ্র্যান্ডমল

সৌদি আরব এই তিনটি সুপারস হবে সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে এই সুপারশপে কাজের চাপ বা বেতন নিয়ে কোন ঝামেলা না থাকায় বাংলাদেশ ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মানুষ সৌদি আরব সুপার মার্কেট ভিসা নিয়োগ প্রাপ্ত হয়।এ সমস্ত মার্কেটগুলোতে যদি আপনার কোন বন্ধু আত্মীয়-স্বজন থাকে তবে আপনি খুব সহজেই এই কর্ম সংস্থানের যোগ হতে পারবে না।

সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন বেশি ২০২৪

ইতিমধ্যে আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত এবারে আমরা আলোচনা করব সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন বেশি ২০২৪ সম্পর্কে।সৌদি আরবে অনেক রকমের কাজ রয়েছে তার মধ্যে বেশিরভাগ জনপ্রিয় হল ইলেকট্রিশিয়ান, অটোমোবাইল, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, অফিস ম্যানেজার, ইলেকট্রিক মিস্ত্রি অর্থাৎ ইলেকট্রিক মেকানিক্যাল এ সমস্ত কারিকুলাম এর বেতন বেশি সৌদি আরবে।

  • গ্রাহক সেবার সেক্টরে একজন কর্মী বছরে ৩৮ হাজার ৭৫৮ ডলার পেয়ে থাকে 
  • সিভিল ইঞ্জিনিয়ার সৌদি আরবে বছরে ৩২ হাজার ৫০৫ ডলার পেয়ে থাকে।
  • অফিস ম্যানেজার সেক্টরে একজন ম্যানেজার বছরে ৩১ হাজার ২০৪ ডলার পেয়ে থাকে।
  • মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ৩০ হাজার ৭৪৩ ডলার থেকে ৩৫ হাজার ছাত্র ৪৩ ডলার পেয়ে থাকে।
  • ইলেকট্রিশিয়ান একজন ইলেকট্রিক মিস্ত্রি এস সেক্টরে কাজ করে বছরে ৪০ হাজার ৭৫৮ ডলার পেয়ে থাকে।
  • হিসাব রক্ষক অর্থাৎ ম্যানেজার হিসেবে একজন অভিজ্ঞ হিসাব রক্ষক বছরে ২০ হাজার ৯৯৭ ডলার পেয়ে থাকে।
  • রিসিপশননিস্ট হিসেবে একজন অভিজ্ঞ রিসিপশন লিস্ট বছরে 16591 ডলার পেয়ে থাকে।
  • অর্থাৎ সৌদি আরবে আপনি যদি ইলেকট্রিশিয়ান অর্থাৎ টেকনিশিয়ান এই কাজের উপর অভিজ্ঞতা নিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনি সবচাইতে বেশি বেতন কাজ করতে পারবেন।

সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসা

সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসা তে ক্লিনার পদে বেশ কিছু জনবল নিয়োগ করা হবে। সৌদি আরব এয়ারপোর্ট এ cleaner পদে অনেক মানুষ কাজ করেন। আবার অনেকেই নতুন ভাবে সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসা পেতে আগ্রহী রয়েছে।

যার জন্য অনেকে অনলাইনে সার্চ করে সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন।তাই আপনাদের সুবিধার্থে সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসা সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে তুলে ধরেছি।

সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসা যেতে খরচ হবে ০৩ লক্ষ ২০ হাজার থেকে ০৪ লাখ টাকা। সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসা পাওয়ার জন্য মেডিকেল ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স জমা দেওয়ার সাত দিনের মধ্যে ভিসা পাওয়া যায়।

সৌদি আরব এয়ারপোর্ট হিসেবে বেতন ১২০০ সৌদি রিয়াল থেকে ১৫০০ সৌদি রিয়াল পাওয়া যায়।বাসি স্থান আকামা কোম্পানি বহন করবে। সৌদি আরব এয়ারপোর্ট প্লেনার ভিসায় মোট ৫০ জন কর্মী নেওয়া হবে বয়স হতে হবে 21 থেকে 30 বছর।

সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসা পাওয়ার জন্য যোগ্যতা হতে হবে এসএসসি পাস বেসিক ইংলিশ জানতে হবে কাজের মেয়াদ থাকবে দুই বছর। দুই বছর পর নবায়নযোগ্য রয়েছে। সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ত্রিনার ভিসা পেতে অরজিনাল পাসপোর্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজনীয় যে সকল ডকুমেন্ট আনতে হয় এবং সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড ও লেব প্রিন্ট দশ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

দুই বছর পর ছুটির সময় আসা-যাওয়া টিকিট বহন করবে সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসা কোম্পানি। এছাড়াও আপনি সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসায় যাওয়ার জন্য বেশ কিছু কোম্পানি পাবেন।যাদের মাধ্যমে আপনি চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা খরচ করে সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসায় যেতে পারবেন। 

মনে রাখবেন আপনি যদি সৌদি আরব কোন কোম্পানি বা দালালের মাধ্যমে যেতে চান? তাহলে খরচ আপনার বেশি পড়বে,আর যদি আপনি সরকারিভাবে সৌদি আরব এয়ারপোর্ট ক্লিনার ভিসায় যেতে চান?তাহলে আপনার খরচ অনেক কম হবে।

FAQ । সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত । সৌদি আরবের কোম্পানি নাম

সৌদি আরবে চাকরির সর্বোচ্চ বয়স কত?

সৌদি সরকারের আইন অনুযায়ী ১৮ বছর বয়স থেকে শুরু করে ৬০ বছর বয়সের  যেকোনো সুস্থ-সবল ব্যক্তি সৌদি আরবে কাজের ভিসা পাওয়ার যোগ্য।


সৌদি আরবে বিজনেস ভিসা কতদিন থাকা যায়?

সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী সৌদি আরবে একটি সিঙ্গেল-এন্ট্রি বিজনেস ভিসা আপনাকে ৯০ দিনের জন্য সৌদি আরবে থাকার অনুমতি দিয়ে থাকে এবং মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা আপনাকে ১৮০ দিনের জন্য সৌদি আরবে থাকার অনুমতি দিয়ে থাকে।

সৌদি আরবের ভিসা কত প্রকার?

বর্তমানে সৌদি আরবের সৌদি সরকার বিভিন্ন ধরনের ভিসা চালু রেখেছে যেমন ট্যুরিস্ট ভিসা, বিজনেস ভিজিট ভিসা, রেসিডেন্স ভিসা, এমপ্লয়মেন্ট ভিসা, প্রিমিয়াম রেসিডেন্সি ভিসা, নবজাতক ভিসা, ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা, কম্প্যানিয়ন ভিসা, পার্সোনাল ভিজিট ভিসা, হজ ও ওমরাহ ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসা সৌদি আরবের সৌদি সরকার উল্লেখিত এই ভিসা গুলো চালু রেখেছে।

শেষ কথা । সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত । সৌদি আরবের কোম্পানি নাম

প্রিয় পাঠক, আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত এবং সৌদি আরবের কাজের ভিসার আরো অনেক তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনার কাছে যদি এই আর্টিকেলটি ইনফরমেটিভ মনে হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন, যাতে করে তারা উপকৃত হতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
https://acceptablereality.com/dImAF.zsd/GjNRvvZwGyUd/qeUmu9OufZ/U/lykuPAT/ULzxN/T/EHwdNwzuMRt/NBT/MR1EMUTdA/3iNKAD